বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯:৪০ অপরাহ্ন

অস্ত্র উদ্ধার: যৌথ বাহিনীর কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নের কৌশল নির্ধারণে সমন্বয় সভা

নিজস্ব প্রতিবেদক,ঢাকা / ৯ Time View
Update : মঙ্গলবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫:৫৫ অপরাহ্ন

বাংলাদেশ পুলিশের লুণ্ঠিত অস্ত্রসহ যেকোনো অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের জন্য বুধবার থেকে অভিযানে নামছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী,বাংলাদেশ পুলিশ,বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও বাংলাদেশ আনসারের সমন্বয়ে যৌথ বাহিনী।

যৌথ বাহিনীর কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন ও তা বাস্তবায়নের কৌশল নির্ধারণের জন্য একটি সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার সকালে ডিএমপি কমিশনার মো. মাইনুল হাসানের সভাপতিত্বে এ সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে দেশের বিভিন্ন স্থানে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ ও প্রাণহানি ঘটে। শেষ তিন দিন (শেখ হাসিনার সরকার ক্ষমতা ছাড়ার আগে-পরে) থানা,ফাঁড়িসহ পুলিশের বেশ কিছু স্থাপনায় হামলা,ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। অনেক জায়গায় অস্ত্রসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম ও নথি লুট হয়।

এছাড়া গত ২৫ আগস্ট স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক জারিকৃত এক প্রজ্ঞাপনে বিগত ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত বেসামরিক জনগণকে দেওয়া আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স স্থগিত করে ৩ সেপ্টেম্বরের মধ্যে গোলাবারুদসহ আগ্নেয়াস্ত্র সংশ্লিষ্ট থানায় জমা দেওয়ার জন্য নির্দেশ প্রদান করা হয়।

নির্দেশনা অনুযায়ী ৩ সেপ্টেম্বরের মধ্যে নির্ধারিত স্থানে আগ্নেয়াস্ত্র জমা না করলে তা অবৈধ অস্ত্র হিসেবে গণ্য হবে। তাছাড়াও কোনো ব্যক্তির কাছে পুলিশের লুণ্ঠিত অস্ত্র ও গোলাবারুদ রক্ষিত থাকলে ৩ সেপ্টেম্বরের মধ্যে থানায় জমা দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স। অন্যথায় তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সমন্বয় সভায় ডিএমপির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ,বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিনিধি, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী,বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি),র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) ও বাংলাদেশ আনসারের প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।

ডিআই/এসকে


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category