সাভার উপজেলায় এলজিইডিতে কর্মরত সার্ভেয়ার প্রশান্ত কুমার দেবনাথের বিরুদ্ধে একাধিক তথ্য জালিয়াতির একাধিক অভিযোগ রয়েছে। এই জালিয়াতির মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ টাকার সম্পদের মালিক বনে গেছে বলে এলাকায় সাধারণ মানুষের মুখে মুখে আলোচনা সমালোচনা ঝড় উঠেছে। তথ্য অনুসন্ধানে এসেছে জালিয়াতির গডফাদার স্বামী-স্ত্রী দুজনের বিরুদ্ধে রয়েছে গুরুতর অভিযোগ। দু’জন সরকারি চাকরিজীবী স্বামী এলজিইডিতে স্ত্রী অন্য আর এক সরকারি দপ্তরে । সবচাইতে মজার ব্যাপার উনারা সবাইকে ধোঁকা দিয়ে একজন সেজেছেন ব্যবসায়ী অন্যজন গৃহিনী কেন এই মিথ্যাচার, দেশজুড়ে ব্যাপক আলোড়ন বিভিন্ন মহলে চলছে তার আসল চেহারা উন্মোচনের চ্যালেঞ্জ ! অনুসন্ধানে দেখা গেছে সাভার উপজেলার কাউন্দিয়া মৌজায় দুইজনে মিলে জমি করায় করেছেন ৩০ শতাংশ যার মূল্য কোটি টাকার উপরে। সেই দলিলে উল্লেখ করেছেন একজন ব্যবসায়ী অপরজন গৃহিনী। অথচ সেটা দুইজনের সরকারি চাকরিজীবী। কেন এই মিথ্যাচার কেন এই জাল জালিয়াতি এই প্রশ্ন একের পর এক খুঁজতে বেরিয়ে আসছে তার আসল চেহারা। এই দম্পতি এতটাই ভন্ড ও মিথ্যাবাদী না দেখলে বুঝতেই পারবেন না এত বড় জালিয়াত করতে পারে সরকারি চাকরিজীবী হয়ে। তার এই অপরাধের চিত্র দেখে সাধারণ মানুষের হয়েছে এক মূর্তিমান জালিয়াতির মাস্টারমাইন্ড সরকারি রাজস্ব ফাঁকি দেওয়ার সুপার কৌশলী। এভাবে তিনি বনে গেছে অঢেল সম্পদের মালিক। এখানেই শেষ নয় এলজিইডির সার্ভেয়ার হিসেবে তিনি বিভিন্ন পন্থায় হাতিয়ে নিয়েছে অবৈধভাবে লক্ষ লক্ষ টাকা সম্পদ।
এলজিইডি সাভার উপজেলা পরিষদের সার্ভেয়ার প্রশান্ত কুমার দেবনাথ তিনি চাকুরিজীবী হয়েও নিজেকে জালিয়াতির মাধ্যমে ব্যবসায়ী সাজিয়ে একটি জমি ক্রয় করে এবং তার স্ত্রী কে গৃহিণী দেখিয়ে জমির দলিলে নাম বসিয়েছে। তার স্ত্রীও মূলত সরকারি অন্য দপ্তরে চাকুরী করেন। তারা দুইজনে মিলে জাল জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে সরকারি প্রতিষ্ঠান চাকরি করা শর্ত ভঙ্গ করে। এছাড়াও তাদের অফিসিয়াল কোন অনুমতি না নিয়ে জাল জালিয়াতির মাধ্যমে ঢাকা জেলার সাভার উপজেলার কাউন্দিয়া মৌজায় ১৫ শতাংশ জমি নিজ নামে এবং তার স্ত্রী প্রমিলা দেবনাথ ১৫ শতাংশ জমি ক্রয় করে। জেল নম্বর সি এস ৭৫৪ খতিয়ানে। এই দম্পত্তির অবৈধ সম্পদের পুরা তথ্য নিয়ে আগামীতে থাকছে আমাদের পত্রিকায়।