নিজস্ব প্রতিবেদক:
‘এলজিইডির প্রকৌশলী মোঃ হাসানুজ্জামান (৫৩)-এর বিরুদ্ধে বিদেশে পাঠানোর নামে গৃহবধূর বিপুল পরিমাণ টাকা আত্মসাৎ ও ধর্ষণের অভিযোগে আদালতে মামলার পর প্রাণহানির শঙ্কায় নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছেন শাহনাজ পারভীন।’
তথ্যবহুল এই সংবাদটি মামলার বিবরণসহ গতকাল বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) দৈনিক সোনালী খবরের প্রথম পৃষ্ঠায় ছাপা হয়। সংবাদটি এলজিইডির ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিগোচর হলে এলজিইডির প্রকৌশলী লম্পট হাসানুজ্জামানের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিকভাবে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়েছেন প্রধান প্রকৌশলী মো. আব্দুর রশীদ মিয়া। ফলে তার কুষ্টিয়ার পদায়ন স্থগিত হয়ে যায়। এর ফলে বন্ধ হলো এলজিইডির প্রধান কার্যালয়ে প্রকৌশলী হাসানুজ্জামানের ছড়ি ঘোরানো।
প্রধান প্রকৌশলী মো. আব্দুর রশীদ মিয়া দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রতিষ্ঠানটিকে বিধি মোতাবেক সুষ্ঠুভাবে পরিচালনায় আন্তরিকভাবে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। প্রতিটি উন্নয়নমূলক কাজ ও প্রকল্প সঠিকভাবে পরিচালনার জন্য তিনি নিজে সার্বক্ষণিক তদারকি করছেন। ইতিপূর্বে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে এলজিইডিতে তার যথেষ্ট সুনাম রয়েছে।