এলজিইডি আয়রন ব্রিজ প্রকল্প দক্ষিণ অঞ্চল এর হিসাব রক্ষক মুসলিম উদ্দিন প্রকল্প পরিচালক আব্দুল হাই ও কম্পিউটার অপারেটর সালাউদ্দিন তিনজন মিলে প্রকল্পের চার শত কোটি টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ উঠেছে । বিষয়ে গত ২৯ অগাস্ট ২০২৩ সালে দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রধান কার্যালয় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। আহসান হাবিব নামের একজন ব্যক্তি। উক্ত প্রকল্পের টাকা আত্মসাৎ কারীর মূল কারিগর হিসাবরক্ষক মুসলিম উদ্দিন তিনি প্রকল্পের কাজ না করা সত্ত্বেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আতাত করে আয়রন ব্রিজ প্রকল্পের চার শত কোটি টাকা আত্মসাৎকারি মোসলেম উদ্দিন প্রকল্প পরিচালক আব্দুল হাই ও কম্পিউটার অপারেটর সালাউদ্দিন আত্মসাৎ করেছে বলে জানা যায়। এ বিষয়ে প্রকল্প পরিচালক আব্দুল হাই ও তার স্ত্রী রুমা এর নামে দুর্নীতি দমন কমিশনে মামলা চলমান রয়েছে। কিন্তু মূল কারিগর মুসলিম উদ্দিন ও কম্পিউটার অপারেটর সালাউদ্দিন ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়েছেন। তারা এখনো বহাল তবিয়ত রয়েছেন মুসলিম উদ্দিন ও তার পরিবারের সদস্যরা বর্তমানে অবৈধভাবে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করে কোটি কোটি টাকা মালিকানা বনে গেছেন বলে অভিযোগ সূত্রে জানা যায়। মোসলেম উদ্দিন গত ১৬/৯/২০২৩ তারিখ সৌদি আরব উমরা পালন করে দেশে এসেছেন। আরো অভিযোগ রয়েছে যে সালাউদ্দিন নিয়মিত ঢাকা থেকে বিমানযোগে চট্টগ্রামে যাতায়াত করেন। এলজিইডি প্রকল্প মানে সরকারি অর্থ হরিলুটের জায়গা যাহা দেখার কেউ নেই।মুসলিম উদ্দিন সরকারি অর্থাৎ প্রসাদ করে একটি বিলাসবহুল প্রাইভেট কার ব্যবহার করেন যার নাম্বার ঢাকা মেট্রো গ ২০-১১৯১
মুসলিম উদ্দিন আরো দুটি মাইক্রোবাস ও একটি বাস গাড়ি ক্রয় করে ভাড়া দিয়েছেন বলে তার এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায়। মুসলিম উদ্দিন ঢাকায় দুটি ফ্ল্যাট ও দুটি বাড়ি ক্রয় করেছেন বলেন এলাকাবাসী। মুসলিম উদ্দিন বর্তমানে অবৈধভাবে আলাউদ্দিনের চেরাগ হাতে পেয়েছেন বলে তার এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়।